থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা ও বৈশিষ্ট্য
থানকুনি পাতা কোথায় পাওয়া যায়
থানকুনি পাতার ছবি
থানকুনি পাতা চেনার উপায়
এইপাতা দেখতে অনেকটাই গোলাকার কিন্তু পাতার এক অংশে চেরা থাকে আবার কিছু পাতা লাভ আকৃতির হয়।
১। থানকুনি পাতার রস ১ চামচ ও শিউলি পাতার রস ১ চামচ মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খেলে জ্বর সারে।
২। অল্প পরিমান আম গাছের ছাল, আনারসের কচি পাতা ১টি, র্কাঁচা হলুদের রস ও ৪ থেকে ৫টি থানকুনি গাছের শিকড়সহ, ভালো করে ধুয়ে বেটে রস করে খালি পেটে খেলে পেটের পীড়া ভালো হয়। ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এটা আরো বেশী কার্যকর।
৩। আধা কেজি দুধে ১ পোয়া মিশ্রি ও আধা পোয়া থানকুনি পাতার রস একত্রে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ১ সপ্তাহ খেলে গ্যাস্ট্রিক ভালো হয়।
আরো পড়ুন
এলাচি কী ও এলাচ খাওয়ার উপকারিতাঘৃতকুমারী খাওয়ার নিয়ম ও ঘৃতকুমারী খাওয়ার উপকারিতাতুলসি পাতার উপকারিতা ও তুলসি পাতা খাওয়ার নিয়ম
৪। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ৪ চা চামচ থানকুনি পাতার রস ও ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে ৭ দিন খেলে রক্ত দূষণ ভালো হয়।
৫। অপুষ্টির অভাব ও ভিটামিনের অভাবে চুল পড়লে, পুষ্টিকর ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি ৫ থেকে ৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে চুল পড়া বন্ধ হয়।
৬। ঠান্ডায় নাক বন্ধ হলে ও সর্দি হলে, থানকুনির শিকড় ও ডাঁটার মিহি গুড়ার নস্যি নিলে উপকার পাওয়া যায়।
৭। থানকুনি গাছ মাথা ব্যথা, হজমের রোগ, বহুমূত্র, আলসার, কাশ-কফ ও স্থায়ী আমাশয় এর এক মহা ঔষধ।
এই আর্টিকেলটি যদি আপনার বিন্দু মাত্র উপকারে আসে তাহলেই আমার এই লেখালেখি সার্থক হবে ।
সুস্থ থাকুন সব-সময়।