ডি এক্স এন ব্যবসা কিভাবে করতে হয়?
ডি এক্স এন ব্যবসা কি?
DXN business করতে কি কি লাগে?
আসলে সত্য কথা বলতে ডি এক্স এন এর বিজনেস করতে তেমন কিছু লাগে না। শুধু লাগে হচ্ছে মনোবল এবং কঠোর পরিশ্রম । বিজনেসটা হলো অনেকটা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মত তো মনে করেন যে আপনি যে ডিস্ট্রিবিউটার অ্যাকাউন্টটা করলেন এই অ্যাকাউন্টের সিস্টেমটা হলো আপনি যে প্রোডাক্টগুলো কিনবেন এই প্রোডাক্টগুলো প্রত্যেকটা প্রোজেক্ট অনুযায়ী কিছু পিভি আপনি পাবেন। তো কোন প্রোডাক্টটা কত পেবি আপনার জন্য কত রেট এবং সাধারণ কাস্টমার এর জন্য কত রেট এগুলো জানতে পারবেন এছাড়া ও আপনি নিজে প্রোডাক্ট কিনলে আপনি যেহেতু একজন
ডিস্ট্রিবিউটার হবেন তো সে ক্ষেত্রে আপনি অনেকটা কম রেটে মাল কিনতে পারবেন।
আপনি যদি চান নিজের মাল কিনে বডি রেটে বিক্রি করবেন তো সেখানেও আপনি ভালো একটা ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন। এছাড়াও যখন আপনার একাউন্টে ১৩০০ হবে তখন আপনি কোম্পানি থেকে সরাসরি ৬% হারে আপনার একাউন্টে টাকা জমা হতে থাকবে।
আপনি যদি মনে করেন যে আপনি নিজে মাল কিনে এত পিভি কিভাবে করবেন তো আসলে ১৩০০ পিভি খুব বেশি নয়।
ডি এক্স এন এর ব্যবসা কিভাবে শুরু করব?
আপনি নিজে মাল প্রথম ব্যবহার করবেন তারপরে আপনার প্রতিবেশি দুই একজনকে মাল সম্বন্ধে বুঝাবেন তারপর একটা গুনাগুন বোঝাবেন তারপরে তাদেরকে কয়েকটা প্রোডাক্ট এনে দেবেন।
এটা হল বিজনেসের একদম প্রথম পয়েন্ট এরপর আপনি যাদেরকে প্রোডাক্ট দিবেন তাদের কাছ থেকে আপনি রিভিউ নিবেন যে প্রোডাক্টগুলো কেমন তুমি উপকার পাচ্ছ কিনা। আচ্ছা তারপরে আপনি ওদের মধ্য থেকে একটু আইডিয়া আছে তাদেরকে বোঝাবেন ব্যবসা করা যায় অথবা বলবেন আর তুমি যদি একটু ডিস্ট্রিবিউটর একাউন্ট করো তো সে ক্ষেত্রে তুমি অনেকটা কম রেটে মাল কিনতে পারবা।
যেমন ৩৫০ টাকার একটি প্রোডাক্ট ৩০০ টাকায় কিনতে পারবে এইভাবে তাকে বিষয়টা বুঝাইতে হবে তারপর তাকে একটা ডিএক্স চ্যানেল আপনারা যে ইয়ে আছে ডিস্ট্রিবিউটর আছে তো আপনার আন্ডারে তাকে একটা একাউন্ট খোয়াই দিতে হবে। এরপর সে সারা জীবন যে কেনাকাটা করবে তো প্রত্যেকটা প্রোডাক্ট অনুযায়ী আপনি কমিশন পাবেন ।
ডিএক্সএন অ্যাকাউন্ট করতে কি কি লাগে?
ডি এক্স এন অ্যাকাউন্ট করতে তেমন কিছুই লাগেনা একটা ফোন নাম্বার পাসপোর্ট নাম্বার অথবা জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার জাস্ট এতোটুকু জানি আর কিছুই লাগেনা হ্যাঁ অবশ্যই একটি ই-মেইল লাগে।
ডিএক্সএন ডিস্ট্রিবিউটার অ্যাকাউন্ট কিভাবে করব?
রেজিস্টার করার জন্য এখানে ক্লিক করুন DXN REGISTRATION
তারপর ফর্মটি ফিলাপ করুন এবং আপনার মেইল আইডিতে লগইন করুন।
দেখবেন একটা কোড গিয়েছে এবং একটা লিংক গিয়েছে লিংকের ওখানে লেখা আছে ফার্স্ট টাইম লগইন।
ওই লিংকটাতে ক্লিক করবেন এরপর মেইলে যে কোডটা গেছে কোডটা বসাবেন তারপর আপনি আপনার ইচ্ছা মতো একটি পাসওয়ার্ড সেট করে নিবেন।
এরপর থেকে আপনার যে ডিস্ট্রিবিউটার একটা কোড এই কোডটা আপনি মেইলেই পেয়ে যাবেন এই কোড হচ্ছে আপনার ইউজার নেম আর আপনার ঐ পাসওয়ার্ডটা দিয়ে আপনি লগইন করবেন। তারপর আপনার প্রোফাইলটি সেটআপ নিয়ে নিবেন।
সেটআপ বলতে বুঝাইতে চাচ্ছি আপনার প্রোফাইল ফটো প্লাস মন চাইলে ফেসবুক আইডি বা আপনার যদি ওয়েবসাইট থাকে বা instagram এবং বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় একাউন্ট এড করতে পারবেন।
এটাই হলো প্রোফাইল সেটআপ।
ডি এক্স এন ডিস্ট্রিবিউটর হলে লাভ কি?
এখান থেকে লাইফ টাইম এর জন্য একটা ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন। এমনকি এখানে নমিনেশন আছে আপনি যদি হঠাৎ করে মারাও যান তো আপনার ফ্যামিলি প্রতি মাসে ব্যাংক থেকে আপনার অর্জিত টাকাটা আনতে পারবে।
প্রথম দুই থেকে চার মাস কষ্ট করতে হবে তারপর যখন আপনারা আন্ডার অনেকগুলো একাউন্ট হয়ে যাবে তো আপনার কিছুই করা লাগবে না প্রতি মাসে বসে বসে অনেকগুলো টাকা এখান থেকে আপনি পাবেন।
Dxn থেকে প্রতি মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায়?
আসলে এখানে নির্দিষ্ট কোন অ্যামাউন্ট নাই। তবে প্রথম অবস্থায় পাঁচ দশ হাজার টাকা থেকে শুরু করে আপনি প্রতি মাসে লাখ টাকারও বেশি ইনকাম করতে পারেন।
spirulina dxn কি কাজ করে এবং দাম কত?
এই প্রোডাক্টটা হলো একটি মাল্টিভিটামিন। এটাতে এ টু জেড ভিটামিন এভেলেবেল।
১২০ টাকা ট্যাবলেট আছে সেটার মূল্য ১৩৫০ টাকা এটা হল ডিস্ট্রিবিউটর রেট ১৮০০ টাকা তো দেখুন এটা হল বিজনেস হন তো আপনি ১৩৫০ টাকা পাচ্ছেন অথচ যদি আপনি একজন সাধারণ ক্রেতা হন তো আপনাকে কিনতে হবে।
এটাই হলো ডি এক্স এন এর বিজনেস।
বিঃদ্রঃ আপনারা DXN এর যে কোন প্রোডাক্ট কিনতে চাইলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
আমার সাথে যোগাযোগ করবেন কেন এবং আমার কাছ থেকে প্রোডাক্ট কিনবেন কেন?
স্পেশালি আমি ডিএক্সএন এর একজন ডিস্ট্রিবিউটার তাই আমার কাছে থেকে যদি আপনি কোন প্রোডাক্ট কিনেন তো আমি আপনাকে প্রোডাক্টের বডি রেট যেটা আছে তার থেকে অনেকটা কমে আপনাকে দিতে পারবো।
আপনি যদি মনে করেন যে আমার মত আপনিও একজন ডিএক্সএন এর ডিস্ট্রিবিউটর হবেন তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন আমি আপনাকে একটি ডিস্ট্রিবিউটর কার্ড তৈরি করে দিব।
Dxn distributor হলে আপনার লাভ কি?
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলাতে মিনিমাম এক থেকে দুইটা ডিএক্সএন এর বিগ-স্টোর রয়েছে।
আপনি চাইলে সেখানে গিয়ে আপনার ইচ্ছামত যে কোন প্রোডাক্ট কিনতে পারেন। এখন মনে করুন যে আপনি ডিএক্সএন এর কোন ডিস্ট্রিবিউটর না আপনি একজন সাধারণ ক্রেতা, এখন আপনি যেই প্রোডাক্ট টাই কিনতে যান না কেন সেই প্রোডাক্ট এর বডি রেট যেটা আছে আপনাকে সেটা দিয়েই কিনতে হবে এক পয়সাও কম নিবে না।
আর আপনি যদি একজন ডিস্ট্রিবিউটার হন বা একটি ডিস্ট্রিবিউটার কার্ড বানিয়ে নেন সম্পূর্ণ ফ্রিতে। তাহলে যেই প্রোডাক্ট ৩৫০ টাকা সেই প্রোডাক্টটি যখন আপনার কার্ডটি দেখিয়ে কিনবেন তখন আপনার জন্য ২৫০ টাকা বা ২৮০ টাকা নিবে। এটা আসলে আশ্চর্য একটি ব্যাপার তাইনা? তবে এটাই সত্য।
আপনি চাইলেই অল্প রেটে এটা প্রোডাক্ট কিনে বডি রেটে বিক্রি করে কিছু টাকা ইনকাম করতে পারেন।
ডি এক্স এন বিজনেস করে অনেকেই প্রতি মাসে দুই থেকে আড়াই লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করে আসলে কিভাবে ইনকাম করে সম্পন্ন বিস্তারিত জানতে অবশ্যই আমার সাথে যোগাযোগ করুন।
হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার এবং ইমু নাম্বারঃ ০১৯৮১২৮৬০৮৩৷
ধন্যবাদ।
এই আর্টিকেলটি যদি আপনার বিন্দু মাত্র উপকারে আসে তাহলেই আমার এই লেখালেখি সার্থক হবে ।
সুস্থ থাকুন সব-সময়।